ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজী-তে আপনাকে স্বাগতম
- গণ-প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অধিভুক্ত বাংলাদেশ এর সর্বপ্রথম বেসরকারী পর্যায়ে মেডিকেল টেকনোলজী প্রতিষ্ঠান
Institute of Medical Technology is the first private Institute under University of Dhaka offering quality and affordable Medical Technology in Bangladesh. The Institute has excellent infrastructure with adequate space to provide medical technology education. It has modern library with internet facilities, modern clinical departments and pre-clinical laboratories.
The institute offers 2 (two) Course under University of Dhaka :
- Bachelor of Science in Medical Technology Laboratory 4 (four) years Course of with one year compulsory In-Course Training.
- B.Sc in Physiotherapy 5 (five) Years degree
Institute of Medical Technology has a blend of experienced, knowledgeable, young and dedicated team of professionals who are very competent and well qualified. The curriculum is designed to guide the students towards acquiring expertise in both theory & clinical aspects of Laboratory sciences as per Curriculum which is permitted and affiliated of the Faculty of Medicine. Quality education is imparted with the latest technical know-how & modern teaching aids like multimedia projectors, sound system, white marker board, lecture dias etc. The students are groomed by the faculty to be adapted in knowledge and practical skills and also to develop the basic virtues of discipline and service. The young minds are encouraged to be deliberate and inquisitive.
অধ্যক্ষের কথা
বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে স্বাস্থ্য সহায়ক জনবল তৈরির বিকল্প নেই। রাষ্ট্রের নিকট জনগণের অন্যতম চাহিদার একটি হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা। দেশকে দারিদ্র্যমুক্ত করতে হলে স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। এজন্যই সরকার জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি নির্ধারণ করেছে যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে সংবিধান ও আন্তর্জাতিক সনদ সমূহের আলোকে চিকিৎসাকে অধিকার হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা।
সরকার স্বাস্থ্য সেবা জনগণের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হাসপাতালগুলোর পাশাপাশি উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিপুল সংখ্যক কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চালু করলেও সেগুলোতে পর্যাপ্ত সংখ্যক মানসম্মত জনবলের অভাবে সরকার তার কাঙ্খিত লক্ষ্যপূরণ করতে পারছে না।
এজন্য স্বাস্থ্য খাতের উন্নতি সাধন করতে হলে প্রয়োজন চিকিৎসকের পাশাপাশি হেলথ এ্যালাইড কোর্সগুলোতে আরও সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা। যার মাধ্যমে তৈরি হবে স্বাস্থ্য সেবায় একদল মানসম্মত স্বাস্থ্য সহায়ক কর্মী। সে লক্ষ্য পূরণে ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি (আইএমটি)।
ডিপ্লোমা পর্যায়ের বিভিন্ন কোর্সে প্রতি বছর নির্ধারিত সংখ্যক আসনে শিক্ষার্থী ভর্তির মাধ্যমে মানসম্মত টেকনোলজিস্ট, ও সহকারি ডাক্তার তৈরি করছে এবং এদের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি সমাজে মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করছে।
আমাদের রয়েছে নিজস্ব ৪ তলা ভবন এবং সকল আধুনিক ও আন্তর্জাতিক মানদন্ডের ডিজিটাল ক্যাম্পাস। যেখানে থিওরি ও প্রাকটিক্যাল ক্লাসের পাশাপাশি বিভিন্ন সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সেবা সম্পর্কে আপ টু ডেট রাখা হয়। এসব কারণেই গত কয়েক বছরে আইএমটি অন্যতম সেরা মেডিকেল ইনস্টিটিউটে পরিনত হয়েছে।
( ডাঃ আব্দুল মালেক সরকার)
অধ্যক্ষ
ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি
চেয়ারম্যান-এর কথা
স্বাস্থ্য সেবা একটি স্বীকৃত মানবাধিকার এবং এটি মানব সম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে সার্বজনীনভাবে স্বীকৃত। বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা এসডিজি’র ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা ও ১৬৯টি টার্গেটের মধ্যে তিন নম্বর গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু স্বাস্থ্য সেবাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে যার সময়সীমা ২০৩০ সাল।
এই স্বাস্থ্য সেবাকে মানুষের দোড় গোঁড়ায় পৌঁছে দিতে হলে চিকিৎসকের পাশাপাশি প্রয়োজন স্বাস্থ্য সহায়ক কর্মী। যেমন নার্স, বিভিন্ন বিষয়ে টেকনোলজিস্ট ও সহকারি ডাক্তার। মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে এদের প্রয়োজন অনস্বীকার্য। এই প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি (আইএমটি) ২০০৩ সালে হেলথ এ্যালাইড কোর্সগুলো প্রথম শুরু করে।
সময়ের ব্যবধানে আইএমটি থেকে পাশকৃত ছাত্র/ছাত্রীরা এখন বাংলাদেশের নামকরা হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক ও ক্লিনিকে চাকরিরত আছে। বর্তমানে এই কোর্সগুলোর মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে এসআইএমটি নিজস্ব ক্যাম্পাসে আন্তর্জাতিক মানের ল্যাব স্থাপন করেছে। রয়েছে ফুল টাইম এমবিবিএস শিক্ষকসহ বৃহৎ শিক্ষক প্যানেল।
আইএমটি-র শিক্ষার্থীদের প্রাকটিক্যাল ক্লাসের পাশাপাশি ইন্টার্নী করানো হয় সরাসরি সরকারি হাসপাতালগুলোতে। এছাড়া শিক্ষার্থীদের একাডেমিকভাবে শক্তিশালী করার পাশাপাশি নিজস্ব ‘জব প্লেসমেন্ট সেল’-এর মাধ্যমে শতভাগ কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা হয়। এসব কারণেই গতানুগতিক অন্য যেকোন প্রতিষ্ঠানের থেকে ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের অধিকারী।
(ড. আনিস মালেক)
চেয়ারম্যান
ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল টেকনোলজি
ছাত্রছাত্রীদের জন্য সুযোগ সুবিধা:
- অভিজ্ঞ ফুলটাইম এবং পার্টটাইম শিক্ষক/শিক্ষিকা দ্বারা পাঠ দান করা হয়।
- প্রতিটি ব্যাচ এর জন্য মাল্টিমিডিয়া শ্রেণীকক্ষের মাধ্যমে পাঠ দানের ব্যবস্থা রয়েছে।
- আমাদের পর্যাপ্ত বই সমৃদ্ধ বিশাল লাইব্রেরী আছে, যেখানে অনলাইন লাইব্রেরীর ব্যবস্থা রয়েছে।
- ছাত্র/ছাত্রীদের একাডেমিক দক্ষতা মূল্যায়ন করার জন্য মধ্যপর্ব পরীক্ষা, নির্বাচনী পরীক্ষা, আইটেম কার্ড, ছাত্র/ছাত্রীর উপস্থিতি পর্যবেক্ষন করে অভিভাবকের সাথে আলোচনা করা হয়।
- বাংলাদেশে বেসরকারী মেডিকেল ইন্সটিটিউট গুলোর মধ্যে এখন পর্যন্ত শুধুমাত্র আইএমটি তাদের নিজস্ব ক্যাম্পাসে ক্লাস পরিচালনা করছে।
- ছাত্র/ছাত্রীদের ক্লিনিক্যাল দক্ষতা বাড়ানোর জন্য আমাদের আছে ফিজিওথেরাপি বহিঃবিভাগ এবং পাশাপাশি থেরাপিউটিজিম এর ব্যবস্থা । এছাড়াও সরকারী এবং বেসরকারী হাসপাতাল/রিহ্যাবিলেটেশন কেন্দ্রে ক্লিনিক্যাল প্লেসমেন্ট এর ব্যবস্থা রয়েছে।
- দেশের বাহিরের স্বানামধন্য হাসপাতালে ছাত্র/ছাত্রীদের ক্লিনিক্যাল পরিদর্শন এ ব্যবস্থা রয়েছে।
- ছাত্র/ছাত্রীদের বিনোদনমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। যেমনঃ প্রতিবছর বনভোজনে যাওয়, খেলাধূলার আয়োজন করা, বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা।
- ছাত্র/ছাত্রীদের শ্রেনীকক্ষে উপস্থিতির হার বাড়ানোর জন্য এবং তাদের শিক্ষা ও দক্ষতার মান বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের পুরস্কারের ব্যবস্থা রয়েছে।
- নিজস্ব ডায়গনষ্টিক ল্যাবে গ্রুপ ডিসকাশন সহ হাতে কলমে কাজ করার সুযোগ।
- ক্যাম্পাসের সকল ক্লাসে C.C.TV ক্যামেরার মাধ্যমে পর্যবেক্ষন করা।
- শিক্ষক/শিক্ষিকাদের কর্মদক্ষতা, সময়ানুবর্তিতা পর্যবেক্ষন করার জন্য আছে উন্নত পর্যবেক্ষন ব্যবস্থা।
- দক্ষ ল্যাব ইন্সস্ট্রাক্টর দ্বারা ল্যাব পরিচালনা করা হয়।
- ধুমপান ও রাজনীতি মুক্ত ক্যাম্পাস।
- ছাত্র/ছাত্রীদের হাতে কলমে কাজ শেখানোর সুবিধার্থে ক্যাম্পাসের ভিতরে আউট-ডোর এর ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
* দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষা অনুষদ (ফুলটাইম ও পার্টটাইম)
* প্রতি ব্যাচের আলাদা আলাদা শ্রেণীক্ষ
* মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর বেজড শ্রেণীকক্ষ
* ব্যবহারিক পরীক্ষাগারের সুবিধা সমূহ
* সুন্দর পরিবেশে নিকটবর্তী ও নিরাপদ দুরত্বে পৃথক পৃথক ছেলে ও মেয়েদের আলাদা হোষ্টেল সুবিধা বিদ্যমান
CONTACT US
OUR TEACHERS
STUDENT’S REVIEW

Student
আমাদের একটি নিজস্ব সমৃদ্ধ লাইব্রেরী আছে যেখানে মনোরম পরিবেশে লেখাপড়া করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া আমাদের নিজস্ব ক্যান্টিনে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।

Student
আমাদের প্রতিষ্ঠানটি শুধু একটি ক্লাসরুমে সীমাবদ্ধ নয়। এই প্রতিষ্ঠানে সকল শিক্ষক, শিক্ষিকা ও বড় ভাইবোন অনেক আন্তরিক। এটা শুধু একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি পরিবার।

Student
আমাদের একটি নিজস্ব সমৃদ্ধ লাইব্রেরী আছে যেখানে মনোরম পরিবেশে লেখাপড়া করার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া আমাদের নিজস্ব ক্যান্টিনে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে।

Student
আমাদে শিক্ষক-শিক্ষিকাগন ব্যবহারিক ও তাত্ত্বিক ক্লাসসমূহ ভালো ভাবে বুঝিয়ে দেন, এতে আমাদের বুঝতে ও শিখতে অনেক সহজ হয়।
Admission Is Going On
Become A Part of IMT